মুখে গোটা বেরনো বা ব্রণ হওয়াটা খুবই সাধারণ একটা সমস্যা৷ সাধারণ ব্রণের সমস্যা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ঘরোয়া যত্নের মাধ্যমে দূর করা সম্ভব৷ যখন এই সমস্যা হয়, তখন জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে৷ রাতজাগা, দুশ্চিন্তা, রোদে পোড়া- এমন নানা কারণে মুখে ব্রণ হতে পারে৷ ব্রণ এখন কেবল বয়ঃসন্ধিদের রোগ নয়৷ যেকোনো বয়সে এটি হতে পারে৷ সাধারণত টিনেজার মেয়েরাই ব্রণ ও ব্রণের দাগ নিয়ে বেশি ভোগে৷ একটু সচেতন থাকলেই কিংবা কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করলেই ব্রণ থেকে মুক্তি মেলে৷ তার জন্য ব্রণ দূর করার ধাপগুলোঃ-
শসা
শশার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর৷ কেবল খাদ্যগুণই নয়, শসার নানা গুণ রয়েছে৷ এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ডি এবং ই৷ প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শশার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন৷ এছাড়াও শসাকে অন্যভাবে ব্যবহার করতে পারেন৷ শসা গোল গোল করে কেটে অন্তত একঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন৷ ওই পানি দিয়ে মুখও ধুয়ে নিতে পারেন। কিংবা আইস কিউব করে রেখেও ইউজ করতে পারেন৷
লেবুর রস
তুলায় করে লেবুর রস ব্রণের জায়গায় লাগিয়ে নিতে পারেন৷ এটি ব্রণ দূর করার পাশাপাশি মুখের কালচে ভাবও দূর করবে৷ ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন৷
নিম পাতা
নিম গাছের পাতা আমাদের জন্য খুবই উপকারী তেমনি নিম গাছের পাতার রস ব্রন ধুর করার জন্যও উপকারী৷ নিম পাতা নিয়ে সেটার রস বের করে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন অথবা মুখে রস মেখে রাখতে পারেন৷
বরফ
বরফ সংক্রমণ দূর করে এবং লালচেভাব কমায়৷ ব্রণ সমস্যা কমাতে বরফ খুব ভালো কাজ করে৷ ঘুমাতে যাবার আগে ত্বকে বরফ দিতে পারেন৷ এতে ত্বকের জ্বালাপোড়া এবং লালচেভাব কমবে৷
গ্রিন টি
গ্রিন টি গোটা বা ব্রণের বিরুদ্ধে খুবই উপকারী৷ গরম পানি গ্রিন টি বানান তারপর সেই গ্রিন টি একদম ঠাণ্ডা করে ব্রণ বা গোটার জায়গায় ব্যবহার করুন৷
গরম পানি
গরম পানি ত্বকের জীবাণু দূর করতে খুব সাহায্য করে৷ রাতে ঘুমানোর আগে বা সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানি দিয়ে নিজের চেহারাটা ধুয়ে নিবেন৷ এতে আপনার চেহারায় কোন প্রকার জীবাণু থাকবে না যা থেকে ব্রন হবে৷
Thanks to comment Jibon Somossa official blog. Stay with us for more content. Follow us to Facebook. www.facebook.com/jibonsomossa.blog