1: হাড়ের সংখ্যা: 206
2: পেশী : 639
3: কিডনি কাউন্ট: 2
4: দুধের দাঁতের সংখ্যা: 20
5: পাঁজর সংখ্যা: 24 (12 জোড়া)
6: হার্ট রুম নম্বর: 4
7: বৃহত্তর ধমনী: আর্তা
8: সাধারণ রক্তচাপ: 120/80 mmhg
9: ফোন রক্ত: 7.4
10: মেরুদন্ডে ভারটেব্রা সংখ্যা: 33
11: ঘাড়ে ভেরটেব্রে সংখ্যা: 7
12: মাঝ কানে হাড়ের সংখ্যা: 6
13: মুখের হাড়ের সংখ্যা: 14
14: মাথার খুলিতে হাড়ের সংখ্যা: 29
15: বুকের হাড়ের সংখ্যা: 25
16: হাতে হাড়ের সংখ্যা: 60
17: মানুষের হাতের পেশীর সংখ্যা: 72
19: সবচেয়ে বড় অঙ্গ: ত্বক
20: সবচেয়ে বড় খাবার: লিভার
21: বৃহত্তম সেল: মহিলাদের ডিম
22: ক্ষুদ্রতম কোষ: শুক্রাণু কোষ
23: সবচেয়ে ছোট হাড়: মধ্য কানের যাত্রী
24: প্রথম সদস্য ইমপ্ল্যান্ট: কলেজ
25: পাতলা অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 7 m
26: বড় অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 1.5 মি
27: নবজাতকের মধ্য ওজন: 3 কেজি
28: এক মিনিটে পালস রেট: 72 গুন
29: শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা: 37°c
30: গড় রক্ত আকার: 4 থেকে 5 লিটার
31: লাল রক্ত কোষ বয়স: 120 দিন
32: সাদা রক্ত কোষ বয়স: 10 থেকে 15 দিন
33: গর্ভাবস্থার সময়কাল: 280 দিন (40 সপ্তাহ)
34: মানুষের পায়ে হাড়ের সংখ্যা: 60
35: প্রতিটি কব্জিতে হাড়ের সংখ্যা: 8
36: হাতে হাড়ের সংখ্যা: 27
37: বৃহত্তম এন্ডোক্রিন: থাইরয়েড
38: বৃহত্তম লিম্ফাটিক অঙ্গ: স্প্লিন
40: সবচেয়ে বড় হাড় এবং শক্তিশালী হাড়: নারী
41: ক্ষুদ্রতম পেশী: স্টেপডিয়াস (মধ্যম কান)
41: ক্রোমোজোম সংখ্যা (রাজবংশ): 46 (23 জোড়া)
42: হাড়ের সংখ্যা বেবি নাসেন্ট: 300
43: রক্ত স্ত্রী: 4.5 থেকে 5.5
44: রক্তের গ্রুপ গ্লোবাল ডোনার
45: ব্লাড ওয়ার্ল্ড রিসেপশন গ্রুপ: এবি
46: সবচেয়ে বড় সাদা বল: মনোসাইট
47: সবচেয়ে ছোট সাদা বল: লিমফোসাইট
48: লাল রক্তকোষ বৃদ্ধিকে বলা হয়: পলিগ্লোবুলি
49: শরীরে ব্লাড ব্যাংক হচ্ছে: স্প্লিন
50: জীবন নদীকে বলা হয়: রক্ত
51: সাধারণ স্তরের রক্ত কোলেস্টেরল: 100 মিলিগ্রাম / ডিএল
52: রক্তের তরল অংশ হল: প্লাজমা
1. একজন মানুষের শরীরে দেহের ওজনের ৭ শতাংশ পরিমান রক্ত থাকে।
2. রক্তের সার্বজনীন দাতা গ্রুপ কি O
O- (সব মানুষকে দেওয়া যায়)।
O+ (O-,A-,B-,AB-, দিতে পারে না)।
3. রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা গ্রুপ AB
AB-( O+,A+,B+,AB+, গ্রহণ করতে পারে না)
AB+( সবার থেকে গ্রহণ করতে পারেন)।
4. একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কোষের সংখ্যা ছয় লক্ষ কোটি থেকে দশ লক্ষ কোটি।
5. অস্থির আবরনীর নাম - পেরিঅস্টিয়াম ।
6. হৃদপিন্ডের আবরনীর নাম - পেরিকার্ডিয়াম।
7. কিডনীর আবরনীর নাম - ক্যাপসুল।
8. যকৃতের আবরনী নাম - পেরিটোনিয়াম।
9. ফুসফুসের আবরনীর নাম - প্লুরা।
10. লালাগ্রন্থীর আবরনীর নাম - এপিথেলিয়াম
11. মস্তিষ্কের আবরনীর নাম - মেনিনজেস
12. শুক্রাশয়ের আবরনীর নাম -মেসোরকিয়াম
13. ডিম্বাশয়ের আবরনীর নাম - মেসোভেরিয়াম
14. পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন
15. স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন।
16. রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে।
17. রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার।
18. মানুষের রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক।
19. প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে।
20. বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো
21. শব্দ দূষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ।
22. মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি।
23. নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে।
24. রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয়।
25. ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে।
26. ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ।
27. মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক
28. হিমােসাইটোমিটার যন্ত্রের সাহায্যে রক্তকণিকার সংখ্যা নির্ণয় করা যায় ।
29. হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রিত হয় দেহের হাইপোথ্যালামাস অংশ দ্বারা।
here
30. একটি বৃক্কে নেফ্রনের সংখ্যা প্রায় ১০ লক্ষ
31. ক্ষুদ্রান্ত্রের দৈর্ঘ্য ৬ মিটার
32. মানবদেহে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে হাইপোথ্যালামাস
33. মানুষের লালায় টায়ালিন এনজাইম থাকে ।
34. স্নায়ুতন্ত্রের গাঠনিক একক নিউরন।
35. রেচনতন্ত্রের গাঠনিক একক নেফ্রন।
36. কংকালতন্ত্রের গাঠনিক একক অস্থি।
37. যকৃতের গাঠনিক একক হেপাটোসাইট।
38. হৃৎপিন্ড -মানবদেহের প্রাণ।
39. যকৃত -জীবন-সমুদ্রের কর্মমুখর পােতাশ্রয়।
40. অস্থি -রক্ত কনিকা তৈরীর কারখানা
41. জল -ফ্লুইড অফ লাইফ
42. ক্রোমােজোম - বংশগতির ভৌত ভিত্তি
43. হরমোন - দেহের রাসায়নিক বার্তা বাহক।
44. যকৃত- মানবদেহের ল্যাবরেটরী
45. বৃক্ক -মানবদেহের ছাঁকনযন্ত্র
46. হিমােগ্লোবিন -রবিন হুড অনু
47. শ্বেতরক্তকনিকা -মানব দেহের আনুবীক্ষনিক সৈনিক।
48. রাইবােসােম -প্রােটিন তৈরীর কারখানা
49. অ্যামাইনাে অ্যাসিড -প্রােটিন তৈরীর কাঁচামাল
50. RNA -প্রােটিন তৈরীর ব্লু-প্রিন্ট
51. জিনোম -মাস্টার ব্লুপ্রিন্ট
52. DNA -মাস্টার মলিকিউল
53. কোন রোগ শরীরের কোন অংশে হয়
⚫একজিমা:- ত্বকে।
⚫ক্যাটরাকট(চক্ষুর ছানি):- চক্ষু।
⚫আরথ্রাইটিস(গেঁটেবাত):- গ্রন্থিসমূহে।
⚫জন্ডিস:- লিভার,চক্ষু,শরীর।
⚫টিউবারকিউলোসিস(যক্ষা):- ফুসফুসে।
⚫ট্রাকোমা:- চক্ষু।
⚫ডায়াবেটিস:- অগ্নাশয়।
⚫ডিপথেরিয়া:- গলা।
⚫নিউমোনিয়া:- ফুসফুস।
⚫পাইওনিরয়া:- দাঁতের মাড়ি।
⚫পাইলস:- নিম্নমনালীর শিরায়।
⚫মেনিনজাইটিস:- স্পাইনাল কর্ড ও মস্তিষ্ক।
⚫রিউমাটিজম(বাতরোগ) :- গ্রন্থি।
here
🙋স্নায়ুতন্ত্র👍
🚯স্নায়ুতন্ত্রের অবস্থান : মস্তিষ্ক ।
🚯মানব মস্তিষ্কের ওজন : 1200-1400 গ্রাম।
🚯মানব মস্তিষ্কের আয়তন : 1450 ঘনসেমি ।
🚯স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত ও কার্যগত একক : নিউরন।
🚯মানব শরীরের সবচেয়ে বড় কোশ- স্নায়ুকোশ।
🚯স্নায়ুকোশ বিভাজিত না হবার কারণ : সেন্ট্রিওলের অনুপস্থিতি।
🚯নিউরােন কী কী অংশ দ্বারা গঠিত :- কোশদেহ ও প্রলম্বিত অংশ।
🚯প্রলম্বিত অংশ কী কী দ্বারা গঠিত : আ্যাক্সন ও ডেনড্রন ।
🚯নিউরােনে অবস্থিত দীর্ঘ শাখাবিহীন প্রলম্বিত অংশ- অ্যাক্সন
54.ℹ️মানুষের করোটি স্নায়ু 12 জোড়া
🌞প্রথম: অলফ্যাক্টরি স্নায়ু
🌞দ্বিতীয়: অপটিক স্নায়ু
🌞তৃতীয়: অকিউলোমোটর স্নায়ু
🌞চতুর্থ: ট্রকলিয়ার স্নায়ু
🌞পঞ্চম: ট্রাইজেমিনাল স্নায়ু
🌞যষ্ঠ: অ্যাবডুসেন্স স্নায়ু
🌞সপ্তম: ফেসিয়াল স্নায়ু
🌞অষ্টম: অডিটরি স্নায়ু
🌞নবম: গ্লসোফ্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ু
🌞দশম: ভেগাস স্নায়ু
🌞একাদশ: স্পাইনাল অ্যাকসেসরি স্নায়ু
🌞দ্বাদশ: হাইপোগ্লসাল স্নায়ু
Written by:- Imdadul Islam Chowdhury
Thanks to comment Jibon Somossa official blog. Stay with us for more content. Follow us to Facebook. www.facebook.com/jibonsomossa.blog